কোটা আন্দোলনে নিহত বাকেরগঞ্জের চারজনের পরিবারের পাশে উপজেলা প্রশাসন।
(বরিশাল) প্রতিনিধি।
কোটা আন্দোলনের সময় ঢাকায় পুলিশের গুলিতে নিহতদের খোঁজ নিয়েছেন বাকেরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুর রহমান।
৩০/৭/২০২৪ ইং মঙ্গলবার তিনি কোটা আন্দোলনে গুলিতে নিহত ৪ জনের বাড়িতে গিয়ে তাদের পরিবারকে শান্তনা এবং সহায়তার আশ্বাস দেন।
বৈষম্য বিরোধী কোটা আন্দোলন চলাকালীন ১৯ জুলাই ঢাকায় পুলিশের গুলিতে বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৪ জন নিহত হয়। নিহতরা হলেন উপজেলার কবাই ইউনিয়নের দক্ষিন কবাই গ্রামের ইউসুফ সিকদারের পুত্র পেশায় পিকআপ চালক মোঃ সুমন শিকদার (৩০), পাদ্রীশিবপুর ইউনিয়নের শাকবুনিয়া গ্রামের আঃ লতিফ ফরাজীর পুত্র পেশায় ইলেকট্রিক ব্যবসায়ী মোঃ রবিউল ফরাজি (২৫), চরাদি ইউনিয়নের বাদলপাড়া গ্রামের সেলিম সিকদারের পুত্র পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রী মোঃ শাওন শিকদার (২৩) ও দুধল ইউনিয়নের দুধল গ্রামের মৃত তাহের আলী আকনের পুত্র পেশায় টেইলার মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ (৪০)।
মঙ্গলবার সরকার ঘোষিত জাতিয় শোক পালনের পাশাপাশি বাকেরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিহত পরিবারগুলোর সদস্যদের শান্তনা এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রীসহ নগদ অর্থ প্রদান করেন। এসময় তিনি বলেন মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশে নিহত পরিবারের খোঁজ নিতে এসেছেন। ভবিষ্যতে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের পরিবারকে আরও সহায়তা করা হবে বলেও আশ্বাস প্রদান করেন।